প্যাকেজ

আমাদের প্যাকেজগুলো এমনভাবে ডিজাইন করা হয়, যা আপনার প্রয়োজন ও বাজেটের সঙ্গে মানানসই।

বিশ্বাস, সেবা ও সচ্ছলতায় পবিত্র যাত্রা শতাব্দী এভিয়েশনের ইকনোমি উমরাহ্‌ প্যাকেজ এমনভাবে সাজানো হয়েছে, যাতে সীমিত বাজেটেও আপনি নিশ্চিন্তে ও নিরাপদে উমরাহ্‌ পালন করতে পারেন। আমরা আপনাকে দিচ্ছি নির্ভরযোগ্য এয়ারলাইন্সে যাত্রার ব্যবস্থা, মক্কা ও মদিনায় পরিচ্ছন্ন ও মানসম্পন্ন ইকনোমি হোটেলে আবাসন এবং সার্বক্ষণিক অভিজ্ঞ গাইডের সহায়তা। যাত্রার শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত প্রতিটি ধাপে আমাদের টিম আপনাকে সেবা ও দিকনির্দেশনা দিয়ে পাশে থাকবে। এই প্যাকেজের আওতায় আপনি পাবেন নির্ভরযোগ্য ভিসা প্রসেসিং, মসজিদুল হারাম ও মসজিদে নববীর নিকটবর্তী আবাসন, এবং মক্কা ও মদিনার ঐতিহাসিক স্থানসমূহে জিয়ারতের সুযোগ। প্রতিটি যাত্রা হবে আপনার জন্য মানসিক প্রশান্তি ও ইবাদতের পূর্ণতায় ভরপুর। শতাব্দী এভিয়েশন সবসময় চেষ্টা করে আপনাকে সেরা সেবা দিতে, যাতে আপনি মনোযোগ দিতে পারেন শুধু ইবাদতে – বাকি দায়িত্ব আমাদের।
অন্তর্ভুক্ত

  • ওমরাহ ভিসা ফি
  • বিমান টিকেটঃ ঢাকা-জেদ্দা, মদিনা-ঢাকা (ইকোনমি ক্লাস)
  • মক্কায় ০৯ রাত হোটেলে থাকার ব্যবস্থা
  • মদিনায় ০৪ রাত হোটেলে থাকার ব্যবস্থা
  • পরিবহন সুবিধাঃ জেদ্দা বিমানবন্দর-মক্কা হোটেল-মদিনা হোটেল-মদিনা বিমানবন্দর
  • হোটেলের নিয়ম অনুযায়ী রুম সার্ভিস
  • জিয়ারাহ- মক্কায় এবং মদিনায় দর্শনীয় স্থান ভ্রমণ
  • ৩ বেলা বাঙ্গালি খাবার ( সকাল, দুপুর এবং রাতে )
  • কাফেলার সঙ্গে সার্বক্ষণিক অভিজ্ঞ বাঙালি মোয়াল্লেম
অন্তর্ভুক্ত নয়

    • যে কোন ধরনের ব্যক্তিগত খরচ বা অন্যান্য যা উপরে উল্লেখ করা হয়নি৷

বর্ণনা


মক্কায় ০১ শুক্রবার এবং মদিনায় ০১ শুক্রবার
ট্রানজিট  ফ্লাইট। মক্কায় ৯ রাত ও মদিনায় ০৪ রাত  


এয়ারলাইন্সঃ 

জাজীরা এয়ারওয়েস, এয়ার আরাবিয়া অথবা সালাম এয়ার।

 

হোটেলের বিবরণঃ 

মক্কাঃ ফাওআদ আল নাসা বা অনুরূপ (মসজিদ আল হারাম থেকে ৫০০ মিটার) দূরত্ব 

মদিনাঃ সাঁটল সার্ভিস হোটেল (মসজিদ আল নববী থেকে ১২০০-১৫০০ মিটার)  দূরত্ব 


প্যাকেজ মূল্যের বিবরণ / জনপ্রতিঃ
 

১,৩৫,০০০ টাকা, ৪/৫ জনের জন্য ১ রুম    

১,৪০,০০০ টাকা, ৩ জনের জন্য ১ রুম 

১,৫০,০০০ টাকা, ২ জনের জন্য ১ রুম   

    

ভ্রমণসূচি


ঢাকা থেকে জেদ্দার উদ্দেশ্যে যাত্রা। জেদ্দা বিমানবন্দর থেকে মক্কা হোটেলে স্থানাস্তর। হোটেলে চেক ইন এবং একই দিনে উমরাহ পালন। 

আপনার নিয়মিত ইবাদতের দিন। 

 

হেরা  গুহা (জাবাল আল-নূর) - নবী মুহাম্মদ (সা.) ফেরেশতা জিব্রাইলের মাধ্যমে আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালার কাছ থেকে তাঁর ওহী পেয়েছিলেন

  •  
  • থাওরের গুহা (জাবাল-ই-সুর) - যেখানে নবী এবং আবু বকর আল-সিদ্দিক কুরাইশদের কাছ থেকে পালিয়ে যাওয়ার জন্য আশ্রয় নিয়েছিলেন।
  •  
  • মিনা - এটিকে তাঁবুর শহর বলা হয় কারণ এতে ১০০,০০০ এরও বেশি শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত তাঁবু রয়েছে যাতে হজে অংশ নিতে আসা হজযাত্রীদের অস্থায়ী বাসস্থানের ব্যবস্থা করা হয়।
  •  
  • মসজিদ আল-খাইফ (নবীদের মসজিদ) - বলা হয় যে, অসংখ্য নবী এই মসজিদে নামাজ পড়েছেন।
  •  
  • জামারাত - হজের তীর্থযাত্রীদের জন্য এটি একটি অপরিহার্য স্থান যা তিনটি পাথরের স্তম্ভ নিয়ে গঠিত যা হযরত ইব্রাহীম (আ.)-এর অনুকরণে একটি বাধ্যতামূলক হজের আচার হিসাবে নিক্ষেপ করা হয়।
  •  
  • মাউন্ট আরাফাত (জাবাল-আর-রাহমাহ) - এটি সেই স্থান যেখানে নবী মুহাম্মদ (সাঃ) দাঁড়িয়ে শেষ খুতবা দিয়েছিলেন।
  •  
  • মুজদালিফা - এটি ছিল সেই স্থান যেখানে হযরত আদম (আ.) মাগরিব ও এশার নামাজ একসাথে আদায় করেন এবং এটি হজের একটি অপরিহার্য অংশ।
  •  
  • জান্নাতুল মুআল্লা - যেখানে নবী (সা.)-এর অনেক পূর্বপুরুষকে সমাহিত করা হয়েছে, বিশেষ করে তাঁর মা (আমিনা), দাদা (আব্দুল মুত্তালিব) এবং প্রথম স্ত্রী (খাদিজা)।
  •  
  • মসজিদ জ্বিন - যেখানে এক রাতে জিনদের একটি দল মুহাম্মাদ (সাঃ) এর কুরআনের একটি অংশের তেলাওয়াত শোনার জন্য জড়ো হয়েছিল৷

আপনার নিয়মিত ইবাদতের দিন।

মক্কা হোটেল থেকে চেক আউট এবং মদিনায় স্থানান্তর চেক-ইন হোটেল । আপনার নিয়মিত ইবাদতের দিন।

আপনার নিয়মিত ইবাদতের দিন।

  • মসজিদ-ই-কুবা - মুসলমানদের দ্বারা নির্মিত প্রথম মসজিদ
  •  
  • মসজিদ-ই-কিবলাতিন - যেখানে মুহাম্মদ (সা.) কেবলা পরিবর্তনের নির্দেশ পেয়েছিলেন
  •  
  • মসজিদ-ই-জুমা - যেখানে মুহাম্মদ (সাঃ) প্রথম জুমার নামাজ আদায় করেছিলেন।
  •  
  • হামজা (রাঃ) এবং উহুদের শহীদদের কবর- শহীদ কবরস্থানে হামজা বিন আব্দুল মুত্তালিব সহ 70 জন সাহাবীর কবর রয়েছে যারা উহুদের যুদ্ধে শহীদ হয়েছিলেন।
  •  
  • পরিখা যুদ্ধের স্থান (খন্দক) - আমাদের নবী মুহাম্মদ (সাঃ) একটি পরিখার নির্দেশ দিয়েছিলেন যেটা সালমান ফারসী (রাঃ) এর পরামর্শ নিয়ে খনন করা হয়। এই পরিখাগুলো মুসলমানদের শত্রু বাহিনীকে পরাজিত করার সুবিধা দিয়েছিল এবং কম হতাহতের শিকার হয়েছিলো।

আপনার নিয়মিত নামাজ এবং ইবাদাতের দিন। ফজর বা আসরের পর বাকী আল গারকাদে যান এবং রিয়াজুল জান্নাহ পরিদর্শন করতে পারেন (নুসুক আ্যাপের সাথে একটি আ্যাপয়েন্টমেন্ট করতে হবে)।

মদিনা হোটেল থেকে চেক আউট এবং ঢাকার উদ্দেশ্যে যাত্রা। ঢাকায় পৌঁছে পরিষেবার সমাপ্তি।

গ্যালারি


0.0 (0 reviews)

Clients Reviews

উমরাহ্‌ বুকিং

শুরু তারিখ:
October 12, 2025
শেষ তারিখ:
October 26, 2025
Booking Deadline:
September 25, 2025 EXPIRED

Booking Deadline Expired
35
Total Seats
12
Booked
23
Available
যোগাযোগ করুন

Cart

Cart is empty